কনটেনমেন্ট জোনে ফের শুরু হচ্ছে লকডাউন , প্রশাসনের নজরদারি শুরু

9th July 2020 12:29 pm বাঁকুড়া
কনটেনমেন্ট জোনে ফের শুরু হচ্ছে লকডাউন , প্রশাসনের নজরদারি শুরু


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : রাজ্য সরকারের নির্দেশ মতো আজ বিকেল পাঁচটা থেকে জারি হচ্ছে কন্টেনমেন্ট জোন এলাকায় পুনরায় লকডাউন। সেইমতো বাঁকুড়া জেলার ৩৬ টি কন্টেনমেন্ট জোনেই কার্যকরী হবে নিয়ম। বাঁকুড়া পৌরসভা এলাকায় একটি কন্টেনমেন্ট জোন রয়েছে । করোনা আক্রান্ত পজিটিভ পাওয়া যায় বাঁকুড়া পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ফাঁসিডাঙ্গা মজদুর কলোনি এলাকা তাই এই এলাকাটি চিহ্নিত করেছে জেলা প্রশাসন। সেইমতো আজ বিকেল পাঁচটা থেকে আগামী ১৬ জুলাই রাত্রি বারোটা পর্যন্ত জারি থাকবে কন্টেনমেন্ট জোন এর নির্দেশিকা অর্থাৎ পুনরায় লকডাউন । তাই প্রশাসনের পক্ষ থেকে এলাকায় মাইকিং করা হচ্ছে । সঙ্গে সঙ্গে চলছে স্যানিটাইজেশন এর কাজ। ওই এলাকায় মানুষজনকে বাইরে বেরোতে নিষেধ করা হচ্ছে । ঐ এলাকার যে কোন ব্যক্তির প্রবেশের ক্ষেত্রে জারি থাকছে সরকারি নির্দেশ মতো নিষেধাজ্ঞা।তবে পৌর ৭ নং নম্বর ওয়ার্ড এলাকাটি খুব বড়। কিন্তু কোন স্থান থেকে কোন স্থান পর্যন্ত সেটা নির্দেশ করা না হওয়ায় এলাকার মানুষের মধ্যে ছড়িয়েছে বিভ্রান্তি ও ধোয়াশা তার সাথে আতঙ্কে রয়েছেন এলাকাবাসী । স্থানীয়দের দাবি, প্রশাসনের তরফে অবিলম্বে ব্যারিকেড দিয়ে চিহ্নিত করা হোক নিদিষ্ট এলাকাটি।
 





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।